সর্বসাধারণ পারমাণবিক তথ্য কেন্দ্র
সাইটটি বাংলাদেশের পারমাণবিক শিল্প, পারমাণবিক শক্তি এবং বিকিরণ সুরক্ষার সাধারণ নীতিগুলি, প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার এবং সঠিক উত্তর পাওয়ার সুযোগের পাশাপাশি পাবনা জেলায় শিক্ষামূলক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করার তথ্য সরবরাহ করে।








পারমাণবিক বিজ্ঞানের উল্লেখযোগ্য মাইলফলকসমূহ:
১৮৯৬ – আন্তোয়ান হেনরি বেকেরেল রেডিয়োঅ্যাকটিভিটি আবিষ্কার করেন।
১৯৩৮ – ওটো হান ও ফ্রিটজ স্ট্র্যাসমান পারমাণবিক বিভাজন (নিউক্লিয়ার ফিশন) আবিষ্কার করেন।
১৯৪২ – এনরিকো ফার্মির নেতৃত্বে শিকাগোতে তৈরি হয় বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক রিঅ্যাক্টর (শিকাগো পাইল-১)।
১৯৫১ – প্রথমবার পারমাণবিক শক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন।
১৯৫৪ – বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র (ওবনিঙ্ক, সোভিয়েত ইউনিয়ন) চালু হয়।
এই ঘটনাগুলো পরমাণু শক্তির যুগে প্রবেশের দরজা খুলে দেয়।
(ছবি: সংগৃহীত)

আপনি জানেন কি? ইউরেনিয়াম প্রাকৃতিকভাবে মাটি, শিলা ও পানিতে অল্প পরিমাণে বিদ্যমান থাকে এবং এটি ইউরেনিনাইটের মতো ইউরেনিয়ামযুক্ত খনিজ থেকে বাণিজ্যিকভাবে উত্তোলন করা হয়।

বিভিন্ন দশকে পারমাণবিক শক্তি:
১৯৭০-এর দশক – বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক শক্তির দ্রুত সম্প্রসারণ।
২০২০-এর দশক – স্মল মডুলার রিঅ্যাক্টর (এসএমআর) ও নিউক্লিয়ার ফিউশন গবেষণার ভবিষ্যৎ উন্নয়ন।
(ছবি: সংগৃহীত)

সমুদ্রে প্রচুর পরিমাণে অত্যন্ত মিশ্রিত ইউরেনিয়ামও রয়েছে — আনুমানিক ৪ বিলিয়ন টন।

আপনি জেনে অবাক হবেন যে, একটি ডিমের সমান পরিমাণ ইউরেনিয়াম জ্বালানি ৮৮ টন কয়লার সমান পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে।
