সর্বসাধারণ পারমাণবিক তথ্য কেন্দ্র
সাইটটি বাংলাদেশের পারমাণবিক শিল্প, পারমাণবিক শক্তি এবং বিকিরণ সুরক্ষার সাধারণ নীতিগুলি, প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার এবং সঠিক উত্তর পাওয়ার সুযোগের পাশাপাশি পাবনা জেলায় শিক্ষামূলক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করার তথ্য সরবরাহ করে।
এখন পর্যন্ত, ৩২টি দেশে ৪৪০টিরও বেশি পারমাণবিক চুল্লি চালু আছে, যা বিশ্বের প্রায় ১০% বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।
(ছবি সংগৃহীত)
ভবিষ্যতের পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য কিছু প্রস্তাবিত নকশায় এগুলোকে পানির নিচে নির্মাণ করার কথা বলা হয়েছে। এই ধারণাটি প্রাকৃতিক শীতলকরণ হিসেবে মহাসাগরকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিরাপত্তা বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।
(ছবি সংগৃহীত)
যখন বেশিরভাগ পারমাণবিক রিঅ্যাক্টর ঠান্ডা করার জন্য পানি ব্যবহার করা হয়, কিছু উন্নত রিঅ্যাক্টরে অন্যান্য উপকরণ যেমন তরল সোডিয়াম, সীসা বা এমনকি গ্যাস ব্যবহার করা হয়। এই ঠান্ডা করার উপকরণগুলি রিঅ্যাক্টরগুলোকে উচ্চ তাপমাত্রায় কাজ করতে সাহায্য করে, যা এর কার্যকারিতা বাড়ায়।
(ছবি সংগৃহীত)
পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলি চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করে, সুস্থিত এবং নির্ভরযোগ্য বিদ্যুতের উৎস হিসেবে কাজ করে। বায়ু এবং সৌর-এর মতো নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের বিপরীতে, যা আবহাওয়ার অবস্থার উপর নির্ভর করে, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলি আবহাওয়া নির্বিশেষে ধারাবাহিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে।
(ছবি সংগৃহীত)
একবার নির্মিত হলে, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলির পরিচালনা খরচ খুবই কম। এগুলি বিরতিহীনভাবে চলতে পারে এবং এটি চালাতে অন্যান্য শক্তির উৎসের তুলনায় কম শ্রমিকের প্রয়োজন হয়, যা দীর্ঘমেয়াদে এটিকে সাশ্রয়ী করে তোলে।
(ছবি সংগৃহীত)