ভিন্ন ভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে ৩০ জন শিক্ষার্থী মাইন্ড স্প্রিন্ট খেলায় অংশগ্রহণ করে। প্রতিটি দল ১০০ পয়েন্ট নিয়ে খেলা শুরু করে, যা একটি রোমাঞ্চকর কুইজ প্রতিযোগিতার আবেশ তৈরি করেছিল।
কুইজে পদার্থবিদ্যা, সঙ্গীত, জীববিদ্যা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবাসহ আরও অনেক বিষয় থেকে প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।এই প্রতিযোগিতায় মূলত প্রশ্নের বিষয়ের উপর ভিত্তি করে বাজি রাখতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক বা ভুল উত্তর দিলে কত পয়েন্ট যোগ অথবা বিয়োগ হবে তাদের মূল পয়েন্ট (১০০ পয়েন্ট) থেকে সেটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসার পূর্বেই নির্ধারণ করতে হয় অংশগ্রহণকারীদের। এটিকেই মূলত বাজি রাখা বলা হয়।
এরপর প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার সাথে সাথে, অংশগ্রহণকারীদের চিন্তাভাবনা এবং উত্তর জানাতে ৩০ সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময় শেষে সঠিক উত্তর প্রকাশ করা হয় এবং সঠিক উত্তরের ভিত্তিতে পয়েন্ট বরাদ্দ করা হয়। কুইজ চলাকালীন সময় কারো পয়েন্ট শূন্য হয়ে গেলে সর্বোচ্চ পয়েন্টধারীকে বিজয়ী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এই অনুষ্ঠানটি শুধু অংশগ্রহণকারীদের জ্ঞানের পরিধিই বাড়ায়নি বরং বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতা এবং বুদ্ধিবৃত্তিক অন্বেষণের চেতনাকে উৎসাহিত করেছে। নারিচা মশুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের অংশগ্রহণকারীদের “মাইন্ড স্প্রিন্ট” গেম প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার বাইরে শেখার সুযোগ করে দিয়েছে।
সবশেষে, ফলাফলের ভিত্তিতে নির্বাচিত বিজয়ীদের অভিনন্দন জানানো হয় এবং তাদের প্রচেষ্টা ও কৃতিত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ পারমাণবিক তথ্য কেন্দ্র এর পক্ষ হতে পুরস্কৃত করা হয় হয়।