প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন
কিছু লিখুন
প্রেরণ করুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে যৌথ (রাশিয়া-বাংলাদেশ) পর্যবেক্ষন
১৯.০৫.২০২২

বিগত ২৮ এপ্রিল ২০২২ ইং তারিখে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে যৌথ পর্যবেক্ষন অনুষ্ঠিত হয়। দুইদিন ব্যাপী পর্যবেক্ষনে রাশিয়া বাংলাদেশের রাষ্টীয় উচ্চ পর্যায়ের ব্যাক্তিবর্গ সহ উপস্থিত ছিলেন প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ। উভয় দেশের উচ্চ পদস্থ পর্যবেক্ষক দল প্রকল্পের প্রতিটিগুরুত্বপূর্ণ অংশ পরিদর্শন পূর্বক প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যবেক্ষন করেন।

সময় বাংলাদেশের পক্ষে বিজ্ঞান প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এর নেতৃত্বে পর্যবেক্ষনে অংশগ্রহন করেন পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান আজিজুল হক, প্রকল্প পরিচালক . শৌকত আকবর, সাইট ডিরেক্টর প্রকৌশলী আশরাফুল ইসলাম এবং কমিশনের সদস্যবৃন্দ।

অপরদিকে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটমের নিউক্লিয়ার এনার্জি বিষয়ক ফার্স্ট ডেপুটি জেনারেল ডিরেক্টর এবং এএসইর প্রেসিডেন্ট আলেক্সজেন্ডার লকশিন এর নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন রুশ ফেডারেল সুপারভিশন সার্ভিসের ডেপুটি চেয়ারম্যান (পরিবেশ, শিল্প পরমাণু বিষয়ক) আলেক্সি ফেরাপন্তভ, রোসএনার্গোএটমএর মহাপরিচালক আন্দ্রেই পেত্রোভ, এটমোস্ত্রয়এক্সপোর্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আলেক্সজেন্ডার করচাগিন, রুসএনার্গোএটমএর ফাস্ট ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল আলেক্সি ঝুনকোভ, এটমোস্ত্রয়এক্সপোর্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট রূপপুরের রুশ প্রকল্প পরিচালক আলেক্সি দেইরি।

পর্যবেক্ষন শেষে জানা যায়, নির্ধারিত সময় অনুযায়ী কাজের অগ্রগতিতে উভয় দেশের পর্যবেক্ষক দলই সন্তুষ্ট, ২০২৩ সালে প্রথম ইউনিটের কমিশনিং শুরুর সিদ্ধান্তে উভয় পক্ষই সহমত পোষন করেছে। আরও জানা যায় যে, প্রিকমিশনিং (স্টার্ট অব এ্যাডজাস্টমেন্ট) শুরু হবে এবং কন্সট্রাকশন শেষ হওয়ার পর নিউক্লিয়ার প্লান্টের কমিশনিং শুরু হবে অর্থাৎ নিউক্লিয়ার ফুয়েল (জ্বালানী) লোডিং করা যাবে।