সর্বসাধারণ পারমাণবিক তথ্য কেন্দ্র
সাইটটি বাংলাদেশের পারমাণবিক শিল্প, পারমাণবিক শক্তি এবং বিকিরণ সুরক্ষার সাধারণ নীতিগুলি, প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার এবং সঠিক উত্তর পাওয়ার সুযোগের পাশাপাশি পাবনা জেলায় শিক্ষামূলক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করার তথ্য সরবরাহ করে।
বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিক পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ১৯৫৪ সালে রাশিয়ার ওবনিনস্কে চালু হয়েছিল। এর উৎপাদন ক্ষমতা ছিল মাত্র ৫ মেগাওয়াট, যা প্রায় ২,০০০ ঘরবাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য যথেষ্ট ছিল।
(ছবি সংগৃহীত)
বর্তমান পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো ফিশন প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভরশীল, তবে বিজ্ঞানীরা পারমাণবিক ফিউশন নিয়ে কাজ করছেন, যা সূর্যের শক্তি উৎপাদনের মূল প্রক্রিয়া। ফিউশনের মাধ্যমে প্রায় সীমাহীন শক্তি উৎপাদন সম্ভব, এবং এর বর্জ্যও অত্যন্ত কম। তবে এটি এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।
(ছবি: India Today)
রাশিয়া পারমাণবিক শক্তিচালিত আইসব্রেকার জাহাজ পরিচালনা করে, যা আর্কটিক অঞ্চলের ঘন বরফ ভেঙ্গে পথ পরিষ্কার করতে ব্যবহৃত হয়। এই জাহাজগুলি বছরের যেকোনো সময় উত্তর সাগর রুটে প্রবেশের সুযোগ তৈরি করে, যা আর্কটিকের বরফ গলে যাওয়ার সাথে সাথে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।
(ছবি সংগৃহীত)
মেরি কুরি, রেডিওএকটিভিটি গবেষণার একজন পথিকৃৎ, তিনিই প্রথম নারী যিনি নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন এবং এখনো পর্যন্ত একমাত্র ব্যক্তি যিনি দুটি ভিন্ন বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে (পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়ন) নোবেল পুরস্কার জিতেছেন।
(ছবি: Lyceum)
পারমাণবিক প্রযুক্তি আধুনিক জীবনের পাঁচটি প্রধান ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে— জ্বালানি ও পরিবেশ, পারমাণবিক বিজ্ঞান, শিল্প ও পরিবহণ, স্বাস্থ্য এবং খাদ্য ও কৃষি। এটি আমাদের পৃথিবীর জন্য টেকসই ও দক্ষ ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করে।